এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
ইনকিলাব
প্রকাশ:২ জুন, ২০২৫
ফাইল ছবি | ইনকিলাব
আজ এনডিটিভি, ইকোনোমিক টাইমস, জি নিউজসহ একাধিক ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে এ কথা জানানো হয়।
দীর্ঘদিন ধরেই ‘শোয়েব আখতার ১০০ এমপিএইচ’ নামে নিজের ইউটিউব চ্যানেলে ক্রিকেট–বিষয়ক আলোচনা করে আসছেন শোয়েব। তাঁর ৩৮ লাখের মতো অনুসারী, যাঁদের মধ্যে অনেক ভারতীয়ও আছেন। তবে ২৮ এপ্রিল সোমবার সকাল থেকে ভারতে শোয়েব আখতারের ইউটিউব চ্যানেলটি দেখা যাচ্ছে না। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে অনেক ভারতীয় এ কথা জানিয়েছেন। অনেকেই শোয়েবের ইউটিউব চ্যানেল যে দেখতে পারছেন না, সেটার স্ক্রিনশট নিয়ে পোস্ট করছেন।
২২ এপ্রিল জম্মু ও কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের সুপারিশে দেশটিতে সম্প্রতি কয়েকটি পাকিস্তানি ইউটিউব চ্যানেল নিষিদ্ধ করা হয়। ওই হামলায় ২৬ জনের মৃত্যু হয়, যাঁদের মধ্যে বেশির ভাগই ছিলেন পর্যটক।
ভারত সরকারের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এনডিটিভি লিখেছে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুপারিশে পাকিস্তানি ইউটিউব চ্যানেলগুলো নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কারণ, তারা উসকানিমূলক এবং সাম্প্রদায়িকভাবে সংবেদনশীল কনটেন্ট, ভুয়া তথ্য এবং ভারতের বিরুদ্ধে বিভ্রান্তিকর প্রচার চালাচ্ছিল।
শোয়েব আখতারের ইউটিউব চ্যানেল
যে ইউটিউব চ্যানেলগুলো ভারতে নিশ্চিতভাবে বন্ধ করা হয়েছে, সেগুলো হলো ডন নিউজ, ইরশাদ ভাট্টি, সামা টিভি, এআরওয়াই নিউজ, বোল নিউজ, রাফতার, দ্য পাকিস্তান রেফারেন্স, জিও নিউজ, সামা স্পোর্টস, জিএনএন, উজাইর ক্রিকেট, উমর চিমা এক্সক্লুসিভ, আসমা শিরাজি, মুনিব ফারুক, সুনো নিউজ এবং রাজি নামা।
যদিও শোয়েবের অ্যাকাউন্টটি ভারতের সরকারি নিষেধাজ্ঞার তালিকায় নেই, তবু ভারত থেকে তাঁর অনুসারীরা ওয়েবসাইট বা অ্যাপে অনুসন্ধান করেও চ্যানেলটি খুঁজে পাননি। তবে অ্যাকাউন্টটির পুরোনো ভিডিওগুলো ইউটিউবে বিভিন্নভাবে দেখা যাচ্ছে।
শুধু শোয়েবই নন, পাকিস্তানের সাবেক উইকেটকিপার-ব্যাটসম্যান রশিদ লতিফ এবং ব্যাটসম্যান বাসিত আলীর ইউটিউব চ্যানেলও ভারত থেকে তাঁদের অনুসারীরা দেখতে পারছেন না। এগুলো ভুলক্রমে বন্ধ করা হয়েছে কি না, এমন কোনো ব্যাখ্যাও ভারত সরকারের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়নি।