প্রকাশিত:
৯ অক্টোবর, ২০২৫
গুতেরেস বলেন, ‘এই দুর্ভোগের অবসান হওয়া উচিত।’ অন্যদিকে, যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার এই শান্তি পরিকল্পনার প্রথম পর্যায়ে দুই পক্ষের একমত হওয়ার খবরে এক বিবৃতিতে, ‘এটি একটি গভীর স্বস্তিকর মুহূর্ত’ বলে উল্লেখ করেছেন। এতে আরও বলেছেন, ‘গাজার জন্য প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনার প্রথম ধাপে একটি চুক্তিতে পৌঁছানোর সংবাদকে আমি স্বাগত জানাই।’
স্টারমার বলেন, ‘সারা বিশ্বের জন্য এটি গভীর স্বস্তির মুহূর্ত। বিশেষ করে জিম্মি, তাদের পরিবার এবং গাজার বেসামরিক জনগণের জন্য। যারা গত দুই বছর ধরে অকল্পনীয় দুর্ভোগ সহ্য করছেন।’
এদিকে, অস্ট্রেলিয়া প্রথম পর্যায়ের এই গাজা শান্তি পরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়ে, সকল পক্ষকে চুক্তির শর্ত মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজ এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে সংঘাত, জিম্মি এবং বেসামরিক মানুষের প্রাণহানির পর, চুক্তিটি শান্তির দিকে একটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ। আমরা সকল পক্ষকে পরিকল্পনার শর্ত মেনে চলার আহ্বান জানাচ্ছি।’
তিনি ট্রাম্পের ‘কূটনৈতিক প্রচেষ্টা’ এবং সমঝোতা আলোচনায় মিশর, কাতার এবং তুরস্কের ভূমিকার জন্য ধন্যবাদ জানান। ভবিষ্যতে গাজায় হামাসের কোনো ভূমিকা থাকবে না, শান্তি পরিকল্পনার এমন প্রতিশ্রুতিকেও সমর্থন করেছে অস্ট্রেলিয়া। তিনি বলেন, এটি গাজায় পুনরুদ্ধার, দীর্ঘমেয়াদী শান্তি নিশ্চিত করা এবং ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনের জন্য একটি খুব দীর্ঘ পথ হবে।
আরও পড়ুন- গাজায় জিম্মিদের পরিবারের ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কার দেয়ার আহ্বান