প্রকাশিত:
৩ ঘন্টা আগে
সুইস ব্যাংক সিতে জেসসিয়নের বিনিয়োগ কৌশলপ্রধান জন প্লাসার্ড বলেছেন, ‘এটি অনেকটা ‘ক্যাচ-আপ’ প্রভাবের মতো। যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি নিয়ে উদ্বেগ, ফেডারেল রিজার্ভের সম্ভাব্য সুদহার কমানো এবং ফ্রান্সের ঋণ পরিস্থিতি—সব মিলিয়ে বিনিয়োগকারীরা রুপার দিকে ঝুঁকেছেন।’
তিনি আরও জানান, রুপার দাম বৃদ্ধির আরেকটি কারণ হলো—বিশ্ববাজারে ধাতুটির ঘাটতির কথা শোনা যাচ্ছে। বিনিয়োগের পাশাপাশি সৌর প্যানেলসহ বিভিন্ন শিল্পেও রুপার ব্যবহার দ্রুত বাড়ছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অনিশ্চিত সময়ে স্বর্ণ ও রুপা—উভয়ই নিরাপদ বিনিয়োগের আশ্রয় হিসেবে কাজ করে।
এদিকে, মার্কিন ডলার প্রধান মুদ্রাগুলোর বিপরীতে আবারও শক্তিশালী হচ্ছে। ২০২৫ সালের বেশিরভাগ সময় দুর্বল থাকার পর এখন ডলারের পুনরুদ্ধার শুরু হয়েছে। কনভেরা নামের এক বিশ্লেষণ সংস্থা জানিয়েছে, ফ্রান্সের রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও জাপানের নরম আর্থিক নীতির কারণে বিদেশি মুদ্রাবাজারে ডলার পুনরায় গতি পাচ্ছে।