প্রকাশিত:
৩ ঘন্টা আগে
বৈঠকে গণতন্ত্র মঞ্চের শরিক দলের নেতাদের মধ্যে ছিলেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সহ-সভাপতি তানিয়া রব, সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ূম, নাগরিক ঐক্যের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাকিব আনোয়ার, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির রাজনৈতিক পরিষদ সদস্য বহ্নিশিখা জামালী ও আকবর খান, ভাসানী জনশক্তি পার্টির সাধারণ সম্পাদক ড. আবু ইউসুফ সেলিম, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ হাসিবউদ্দীন হোসেন।
এছাড়া আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি পার্টি) চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার নাসরীন সুলতানা মিলি, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আরিফুল ইসলাম আদিব, গণঅধিকার পরিষদের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও মুখপাত্র ফারুক হাসান, সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান, কেন্দ্রীয় নেতা হাসান আল মামুনও বৈঠকে অংশ নেন।
জানা গেছে, আগামী নির্বাচনের আগে বৃহত্তর প্ল্যাটফর্ম গড়ে তোলা ছাড়াও চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়। ভোটে সমমনা দলগুলোর আসন সমঝোতা নিয়েও আলোচনা হয়। তবে এক্ষেত্রে গণতন্ত্র মঞ্চ নিজেদের জোটগত বৈঠকে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানায়। বৈঠকে গণতন্ত্র মঞ্চের এক নেতা জানান, তারা যেহেতু বিএনপির সঙ্গে ৩১ দফার ভিত্তিতে যুগপৎভাবে ছিলেন, এখনো তারা বিএনপির সঙ্গে থেকে আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে চান। তাই বৃহত্তর ফ্ল্যাটফর্মের বিষয়ে আরও আলাপ আলোচনার প্রয়োজন।
এ প্রসঙ্গে ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু শনিবার যুগান্তরকে বলেন, গণতন্ত্র মঞ্চ ভুক্ত ছয় দল এবং আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি), জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও গণঅধিবকার পরিষদের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। আগামী নির্বাচন, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবসহ দেশের সামগ্রিক বিষয় নিয়ে আমাদের আলাপ আলোচনা হয়েছে। এই নয় দল নিয়ে বৃহত্তর একটি রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম গড়ে তোলা সম্পর্কে তিনি বলেন, এটি নিয়ে আরও আলাপ আলোচনার প্রয়োজন। যেহেতু আমরা দীর্ঘদিন যাবত বিএনপি সঙ্গে ৩১ দফার ভিত্তিতে যুগপৎ আন্দোলনে ছিলাম, এখনো আছি। তাই এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে গেলে আরও কথা বলতে হবে।