এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
ইনকিলাব
প্রকাশ:গতকাল
ফাইল ছবি | ইনকিলাব
কানাডার পররাষ্ট্রমন্ত্রী আনিতা আনন্দ শনিবার (২ আগস্ট) এক বিবৃতিতে জানান, গাজায় ব্যবহারের সম্ভাবনা আছে— এমন সকল যুদ্ধ সামগ্রী রপ্তানির জন্য ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে কোনো নতুন লাইসেন্স অনুমোদন করা হয়নি।
তিনি আরও বলেন, "গাজায় ব্যবহৃত হতে পারে— এমন সামরিক পণ্যের লাইসেন্স আমরা ২০২৪ সালের শুরুতেই স্থগিত করেছি এবং এখনও তা স্থগিতই রয়েছে। নতুন করে আর কোনো অনুমোদন দেওয়া হয়নি।"
সম্প্রতি গত ২৯ জুলাই প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, কানাডা থেকে ইসরাইলে এখনো অস্ত্র যাচ্ছে। এই প্রতিবেদনের দাবি প্রত্যাখান করে আনিতা আনন্দ বলেন, "প্রতিবেদনের বেশ কিছু দাবি বিভ্রান্তিকর এবং বাস্তবতাকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।"
তিনি ব্যাখ্যা করেন, "প্রতিবেদনে যেগুলোকে গুলি বলা হয়েছে, সেগুলো আসলে পেইন্টবল ধাঁচের। এগুলোর সঙ্গে এমন যন্ত্রও ছিল, যা আগ্নেয়াস্ত্রকে সাধারণ গোলাবারুদ ব্যবহারে অকার্যকর করে তোলে। এগুলো মোটেই যুদ্ধক্ষেত্রে ব্যবহারের জন্য উপযোগী নয়। কেউ যদি এমন কিছু ব্যবহারের চেষ্টা করে, তা হলেও সেটির জন্য লাইসেন্স লাগবে— আর সেই লাইসেন্স কখনোই দেওয়া হতো না।"
কানাডার পররাষ্ট্রমন্ত্রী আনন্দ আরও জানান, কোনো প্রতিষ্ঠান যদি বৈধ লাইসেন্স ছাড়া সামরিক সরঞ্জাম রপ্তানি করে, তবে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করবে কানাডিয়ান সরকার। যার মধ্যে জরিমানা, জব্দ এবং ফৌজদারি অভিযোগও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, "আমরা কখনোই কানাডায় তৈরি অস্ত্রকে ফিলিস্তিনের সংঘাতে ব্যবহৃত হতে দেব না।"