এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
প্রকাশিত:
৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেন, ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হয় এবং প্রভিশন লস করে তাহলে ডিভিডেন্ড ও বোনাস দিতে পারবে না। তিন মাসের ঋণ অনাদায়ী থাকলে তাকে নন পারফর্মিং লোন হিসেবে ধরা হবে।
গভর্নর বলেন, আমরা চেষ্টা করছি বাংলাদেশের অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করার, গত কয়েক বছর অর্থ ব্যবস্থায় শঙ্কা তৈরি হয়, একটা অস্থিরতা বিরাজ করছিল সেখান থেকে ফিরিয়ে আনতে আমরা কাজ করছি ।
আহসান এইচ মনসুর বলেন, আগের থেকে হুন্ডি অনেক কমে এসেছে। আগে হুন্ডির মাধ্যমে ৩০ শতাংশ লিকেজ হতো প্রবাসী আয়ের। আমদানি কমেনি তবে মূল্য কমে এসেছে। মূল্য বাড়িয়ে পাচার করার মানুষ এখন দেশে নেই- তাই ব্যয় কমেছে। এর পেছনে কাজ করছে সুশাসন। এজন্যই বেড়েছে রিজার্ভ।
তিনি আরও বলেন, গত একমাসে এক বিলিয়ন মূল্যের ডলার বাজার থেকে কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কিন্তু দাম বাড়েনি। ডলার সংকট না থাকলেও টাকার সংকট রয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ে কাজ করছি, আরও কাজ করতে হবে। এটা একদিনে হয় না সময় লাগে। চালের দামটা বেড়ে যাওয়ায় আগস্টে কিছুটা মূল্যস্ফীতি বেড়েছে, তবে আমাদের ৫ শতাংশের নিচে নামাতেই হবে মূল্যস্ফীতি।
গভর্নর বলেন, জুনের খেলাপি রিপোর্টে ৩০ শতাংশ খেলাপির আশঙ্কা করা হচ্ছে। রোববার থেকে সরকারের সঙ্গে আলোচনা শুরু হবে ৫টি ব্যাংকে একীভূত করার বিষয়ে।