এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
প্রকাশিত:
গতকাল
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, মঙ্গলবার বিকেলে দ্বিতীয় দিনের মতো তীব্র বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে ওঠে নেপাল। কড়াকড়ি কারফিউ সত্ত্বেও রাজধানী কাঠমান্ডুর বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়ে জনরোষ। আন্দোলনকারীদের একটি দল ঝালানাথ খানালের বাসভবনে আগুন লাগিয়ে দেয়। আগুনে পুড়ে মৃত্যু হয় রাজ্যলক্ষ্মী চিত্রকরের। আহত হয়েছেন আরও কয়েকজন।
এই ঘটনার পাশাপাশি আন্দোলনকারীরা প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এবং পার্লামেন্ট ভবনেও আগুন ধরিয়ে দেয় বলে খবর পাওয়া গেছে। পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ আকার নেয় যে, নেপাল সরকার বিমান চলাচল বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়।
এর আগে, ব্যাপক জনবিক্ষোভ ও রাজনৈতিক চাপের মুখে, নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলি পদত্যাগ করেছেন বলে নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট সূত্র। তাঁর পদত্যাগের দাবিতে দেশজুড়ে চলছিল লাগাতার আন্দোলন।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এই সহিংসতা শুধু রাজনৈতিক অস্থিরতার বহিঃপ্রকাশই নয়, বরং এটি দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থার চূড়ান্ত ভঙ্গুরতাও তুলে ধরেছে।